উন্নত বিশ্বে আজ সবকিছুতেই উন্নতি।রিক্সা ওয়ালা থেকে বিমানের পাইলট পর্যন্ত,শিশু থেকে বৃদ্ব সবাই যেখানে ডিজিটাল পদ্বতি ব্যবহার করছে সেখানে চুরেরা কেন বাদ পড়বে।এবার চোরেরা আন্তর্জাতিক ডিজিটাল পদ্বতিতে বাংলাদেশ ব্যংকের বৈদেশিক রিজার্ভ, ফেডারেল ব্যংক থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করেছে।আজ সেই ডিজিটাল চুরির প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেট শেয়ার বাজারে।আজ সকাল থেকেই হাউজ গুলোতে রিজার্ভ ফান্ড চুরির খবরটি চাউর হয়ে উঠে।যার প্রভাবে বিনিয়োগকারীদের মনে আস্থাহীনতার জন্ম নেয় ফলে লেনদেনের গতি কমে যায় এবং শেষ পর্যায়ে পতন দিয়েই মার্কেট ক্লোজ হয়।এর আগেও আমরা অনেক চুরির খবর পেয়েছি।যেমন ব্যাংকে সুরঙ্গ খনন করে চুরি! এটা ছিল এনালগ পদ্বতিতে।তখনকার সময়ে এটাই ছিল সবচাইতে আলোচিত বড় চুরি।তারপর হল ডিজিটাল পদ্বতিতে এটিএম বুথে চুরি।এবার হলো আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশ ব্যংকের রিজার্ভের বৈদেশিক মুদ্রা চুরি যা সূদুর ফিলিফাইন থেকে করা হয়েছে।মূলত এই ডিজিটাল চুরি আমাদের ডিজিটাল মার্কেটের ডিজিটাল ব্যবসায়ীদের মনে ভীতি সৃষ্টি হয়েছে যার ফলে সব কিছু স্বাভাবিক থাকা সত্বেও মার্কেট আজ আপ হওয়ার শক্তি পায়নি।
বিনিয়োগকারীদের মনে সাহসই যদি না থাকে তাহলে মার্কেটে শক্তির সঞ্চার হবেই বা কি করে? তাছাড়া ব্যাংক এক্সপোজার লিমিটের ইস্যুটিও আবার সামনে এসেছে।সবকিছু মিলিয়েই আজ মার্কেট ছিল গতিহীন।ফলে 4.35 পয়েন্ট হারিয়ে মার্কেট ক্লোজ হয় 4480.18 পয়েন্টে।আমি গত কিছুদিন ধরে টেকনিক্যাল এনালাইসের উপর পর্যায়ক্রমে আর্টিকেল গুলো লিখে আসছি।এ পর্যন্ত ৭ টি পর্ব প্রকাশ করেছি।আরো ১৭ টি পর্ব লেখার বাকি আছে।কিন্তু সময়ের অভাবে আর লিখা সম্ভব হচ্ছে না।তাই আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।তারপরও যদি আপনাদের টেকনিক্যাল এনালাইস শেখার আগ্রহ থাকে তাহলে আমার অনলাইন টেকনিক্যাল ট্রেনিং এ অংশ নিতে পারেন।অথবা আমার টিউটোরিয়াল ভিডিও নিয়ে শিখতে পারেন।যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন ইমেইলে। ইমেইলঃ-stockkamrul@gmail.com